নাশকতা এড়ানোর লক্ষ্যে রাতে চলাচলরত অ-গুরুত্বপূর্ণ চারটি ট্রেন চলাচল বন্ধ এবং আন্তঃনগর যমুনা এক্সপ্রেসের যাত্রা সংক্ষিপ্ত করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। একই সঙ্গে নাশকতা এড়াতে টহল ইঞ্জিন চালু করা হয়েছে।
রেলের নিরাপত্তায় দুই হাজার ৭০০ আনসারও নিয়োগ করা হয়েছে।
শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) কমলাপুর রেলস্টেশনে ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার শফিকুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, নাশকতা এড়াতে ঢাকা থেকে প্রতিটি ট্রেন চালুর আগে একটি টহল ইঞ্জিন চালু করা হবে। রেলের নিরাপত্তায় দুই হাজার ৭০০ আনসার নিয়োগ করা হয়েছে। এরই মধ্যে তারা কাজ শুরু করেছেন। দুই হাজার আনসার রেলওয়ে পুলিশ ও ৭০০ আনসার সদস্য রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরএনবি) অধীনে নিয়োগ করা হয়েছে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, রাতে যে ট্রেনগুলো চলাচল করে এবং যেসব রুটে ঝুঁকিপূর্ণ স্পট বেশি, সেসব রুটের ট্রেনগুলো সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হবে। এরইমধ্যে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ রাজশাহী থেকে পার্বতীপুর পর্যন্ত উত্তরা এক্সপ্রেস এবং ঈশ্বরদী থেকে রহনপুর পর্যন্ত কমিউটার ট্রেন চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে ।