× মূলপাতা দেশের কথা দশদিক রাজনীতি অর্থনীতি তথ্যপ্রযুক্তি রূপালিকথা হৃদয়ে একাত্তর
আজ মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় উৎসবমুখর পল্লী জনপদ

প্রকাশিত - ২৮ অক্টোবর ২০২১ ১৪:৩৯
প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় উৎসবমুখর পল্লী জনপদ

সিলেটের দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সিলেট বিভাগের সাত উপজেলায় ৪৪ ইউনিয়নের প্রার্থীদের বুধবার প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন প্রার্থী ও সমর্থকরা। এখন পল্লী জনপদ নির্বাচনী হাওয়ায় মুখরিত হয়ে উঠেছে। ১১ নভেম্বর সিলেট বিভাগের ৪৪টি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে ১০ অক্টোবর সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভায় নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়।


চূড়ান্ত হওয়া প্রার্থীদের মধ্যে সিলেট জেলার তিন উপজেলায় ১৫ জন, সুনামগঞ্জের দু'টি উপজেলায় ১৯ জন, মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলায় ৫ জন ও হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় ৫ জন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা আসন্ন ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। 
২৯ সেপ্টেম্বর সিলেটসহ সারাদেশে ৮৪৮টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোটের তফশিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৭ অক্টোবর, মনোনয়নপত্র বাছাই ২০ অক্টোবর, মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ২১ থেকে ২৩ অক্টোবর, আপিল নিষ্পত্তি ২৪ ও ২৫ অক্টোবর, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ২৬ অক্টোবর, প্রতীক বরাদ্দ ২৭ অক্টোবর এবং ভোটগ্রহণ ১১ নভেম্বর।সিলেট সদর উপজেলা
সিলেট সদর উপজেলার হলরুমে নিবাচনী কর্মকর্তার হাত থেকে আওয়ামী লীগ মনোনীত চার চেয়ারম্যান প্রার্থী ৭নং মোগলগাঁও ইউনিয়নের মো. হিরন মিয়া, ৮নং কান্দিগাঁও ইউনিয়নের মো. নিজাম উদ্দিন, হাটখলা ইউনিয়নের মো. মুশাহিদ আলী, জালালাবাদ ইউনিয়নের মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ ইসহাক  দলীয় নৌকা প্রতীক গ্রহণ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন- সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আশফাক আহমদ।
প্রতীক পেয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা আওয়ামী লীগ থেকে ইউনিয়ন নির্বাচনে মনোনীত করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান। সরকারের উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখতে অত্র ইউনিয়নে নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করতে সকলের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানান।
ছাতক : সুনামগঞ্জের ছাতকে দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ১০টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৫১জন, সদস্য-সদস্যা পদে ৪৭২ জন প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বুধবার উৎসব মুখর পরিবেশে প্রতিক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। এর মধ্যে ছাতক সদর ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম (আনারস), রঞ্জন কুমার দাস (নৌকা), আছাদ আহমদ টিটু (ঘোড়া) প্রতিক নিয়ে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। এই ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে সাধারন সদস্য পদে ২৮জন এবং সংরক্ষিত আসনে নারী সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছেন ৯ জন। ৯ নং ওয়ার্ডে একক প্রার্থী থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বে সরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আবদুল মতলিব।
গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান আখলাকুর রহমান (আনারস), সুন্দর আলী (নৌকা), নিজাম উদ্দিন (মোটরসাইকেল) প্রতিক নিয়ে প্রার্থী। এ ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩৬ এবং সংরক্ষিত আসনে সদস্য পদে ১১ জন নারী প্রার্থী রয়েছেন। 

ইসলামপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুল হেকিম (নৌকা), এডভোকেট সুফি আলম সোহেল (টেলিফোন), মাওলানা আকিক হোসাইন (চশমা), কামরুল ইসলাম (আনারস) প্রতিক নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন। এ ইউনিয়নে সাধারন সদস্য পদে ৪২জন এবং সংরক্ষিত সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছেন ১১জন।খুরমা (উত্তর) ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান বিল্লাল আহমদ (নৌকা), শামসুল ইসলাম খান (আনারস), এডভোকেট মনির উদ্দিন (মোটরসাইকেল) প্রতিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।
এই ইউনিয়নে সাধারন সদস্য পদে ৩৩ জন এবং ৯ জন সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে প্রার্থী।
জাউয়া বাজার ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান মুরাদ হোসেন (মোটরসাইকেল), নুরুল ইসলাম (নৌকা), আফরোজ আলী (অটোরিকশা), আবদুল হক (ঘোড়া), আল আমিন (টেবিলফ্যান), আসাদুল হক মঞ্জু, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (খেজুর গাছ), আছাদুর রহমান পীর (চশমা), লায়েক আহমদ (ঢোল), সুবেদ আহমদ রাজন (টেলিফোন), রেজা মিয়া তালুকদার (আনারস) প্রতিকে লড়বেন।

এই ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৪২ জন এবং সংরক্ষিত নারি আসনে প্রার্থী রয়েছেন ১৩ জন।কালারুকা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান ওদুদ আলম (নৌকা), আশরাফুল আলম (আনারস), শেখ সেলিম আরাফাত মিয়া (ঘোড়া) প্রতিক পেয়েছেন। এ ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩৮ জন এবং সংরক্ষিত সদস্য পদে ১০জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন।
ছৈলা-আফজলাবাদ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান গয়াছ আহমদ (নৌকা), হাফিজুর রহমান (ঘোড়া), আবদুল খালিক (মোটরসাইকেল), মিজানুর রহমান মানিক (টেবিলফ্যান), শফিকুল হক (আনারস), নানু মিয়া (চশমা) প্রতিক নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন।
এ ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩৩জন এবং সংরক্ষিত সদস্যা পদে প্রার্থী হয়েছেন ৯জন। ইউনিয়নের সংরক্ষিত নারী আসনে একক প্রার্থী থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চন্দ্রমালা বিবি বিজয়ী হয়েছেন।
দোলারবাজার ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান সায়েস্তা মিয়া (নৌকা), নুরুল আলম (চশমা), আসমত আলী (আনারস), আমির উদ্দিন (মোটরসাইকেল), আনোয়ার হোসেন (ঘোড়া), আবদুল ছালিক মিলন তালুকদার (লাঙল) প্রতিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। এই ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩৯ এবং সংরক্ষিত সদস্যা পদে ১১ জন নারী প্রার্থী রয়েছেন। ৮ নং ওয়ার্ডের প্রার্থী  রিহান উদ্দিনের দাখিলীয় মনোনয়ণ বৈধ হয়েছে। আপেল প্রতিক পেয়েছেন তিনি। তবে মনোনয়ণ দাখিলের পর থেকে নির্বাচন অফিসের সাথে তার কোন যোগাযোগ নেই। জানাগেছে ওই প্রার্থী বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন।
চরমহল্লা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল হাসনাত (মোটরসাইকেল), জালাল উদ্দীন (ঘোড়া), কদর মিয়া (নৌকা), ছোরাব আলী (টেলিফোন), কামরুল ইসলাম (চশমা), তাজুদ আলী (দুটি পাতা), জসিম উদ্দিন তালুকদার (আনারস) প্রতিক নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন। এ ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৪৩ জন এবং সংরক্ষিত সদস্যা পদে নারী প্রার্থী হয়েছেন ১৩ জন।
খুরমা (দক্ষিণ) ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুল মছব্বির (নৌকা), জয়নাল আবেদীন (টেলিফোন) আবুল কাশেম হাসান (মোটরসাইকেল), আবু বক্কর সিদ্দিক(ঘোড়া), আবদুল খালিক (চশমা), গোলাম আজম তালুকদার (আনারস) প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন। এই ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ৩৫জন এবং সংরক্ষিত আসনে ৯জন নারী প্রার্থী রয়েছেন। আগামী ১১ নভেম্বর উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
কুলাউড়া : কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ফের আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক নৌকার মনোনয়ন পেলেন বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ রহমান আতিক। মঙ্গলবার বিকেলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড কুলাউড়ার ১৩ টি ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করে। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা এম এ রহমান আতিককে কর্মধা ইউনিয়নে টানা দ্বিতীয়বারের মতো নৌকার প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
দুপুরে ঢাকা থেকে কুলাউড়া রেলস্টেশনে পৌঁছালে এম এ রহমান আতিকের সমর্থক ও দলের নেতাকর্মীরা তাঁকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এর পরে সহ¯্রাধিক সমর্থক ও নেতাকর্মীরা শহর থেকে প্রায় দুই শতাধিক মোটর সাইকেল শোভাযাত্রার মাধ্যমে এম এ রহমান আতিককে কর্মধায় নিয়ে যান। সেখানে পুরো ইউনিয়নে আনন্দ মিছিল হয়।
শোভাযাত্রা শেষে নেতাকর্মী ও ইউনিয়নবাসীর উদ্দেশ্যে এম এ রহমান আতিক বলেন, গত নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী হয়ে এই ইউনিয়নে বিজয় এনেছিলাম। এরপর থেকে কর্মধার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ব্যাপক কাজ করেছি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিশ^ স্বীকৃত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া প্রতিটি গ্রামে লেগেছে। পাহাড় অধ্যুষিত আমাদের কর্মধাকে যোগাযোগের ক্ষেত্রে মডেল ইউনিয়নে পরিণত করেছি। দল আবারো আমাকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধিতা করার সুযোগ দিয়েছে। আমি কৃতজ্ঞ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। নৌকার প্রার্থীতা না দিতে অনেক ষড়যন্ত্র করা হয়েছিলো। কিন্তু দল আমাকে আশাহত করেনি। ইনশাআল্লাহ্ আগামী ২৮ নভেম্বরের নির্বাচনে আবারো আমার এলাকার জনগণ উন্নয়নের প্রতীক নৌকায় ভোট দিয়ে কর্মধার মানুষের সেবা করার সুযোগ আমাকে দিবেন।
গোয়াইনঘাট : সারাদেশের ন্যায় গোয়াইনঘাটেও ঘোষিত ৩য় দফার আসন্ন  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের তফশিলের ভোট গ্রহণ অনুষ্টিত হবে ২৮ নভেম্বর। এরই লক্ষে দেশের সংশ্লিষ্ট উপজেলাগুলোতে চুড়ান্তপ্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। গোয়াইনঘাটের ১নং রুস্তমপুরে মোঃ হেলাল উদ্দিন, ৪নংলেঙ্গুড়ায় আলহাজ্ব মুজিবর রহমান মুজিব, ৬নং ফতেহপুরে মো. নাজিম উদ্দিন,৭নং নন্দিরগাওয়ে এস কামরুল হাসান আমিরুল, ৮নং তোয়াকুলে মো. লোকমান উদ্দিন, ৯নং ডৌবাড়ি ইউনিয়নে সুবাস দাসকে আওয়ামী লীগ থেকে চুড়ান্ত মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।
গোয়াইনঘাটে ইতোপুর্বে তৃণমুল থেকে নির্বাচিত প্রার্থী তালিকাও কাটছাট হয়েছে।  ১৯ অক্টোবর গোয়াইনঘাটে তৃণমুলের নির্বাচিত ঐ প্রার্থী তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত দুই প্রার্থী। উপজেলার ৪নং লেঙ্গুড়া ইউনিয়নে আলহাজ্ব গোলাম কিবরিয়া রাসেল ৯নং ডৌবাড়ি ইউনিয়নে এম নিজাম উদ্দিন চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। 
সেখানে চমক দেখিয়ে আবির্ভুত হয়েছেন অপর দুজন প্রার্থী। লেঙ্গুড়ায় গোলাম কিবরিয়া রাসেলের স্থলে আলহাজ্ব মুজিবুর রহমান এবং ৯নং ডৌবাড়ি ইউনিয়নে এম নিজাম উদ্দিনের স্থলে সুবাস দাসকে আওয়ামী লীগের চুড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে ঘোষনা করেছে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার নির্বাচননের প্রার্থী মনোনয়ন বোর্ড। 
আলহাজ্ব এদিকে চুড়ান্ত মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়া দুই প্রার্থী ও তেোদর কর্মী বিশাল কর্মী সমর্থকদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে গোয়াইনঘাটের এই দুই ইউনিয়নে। এ ব্যাপারে কথা হলে মনোনয়ন বঞ্চিত ৪নং লেঙ্গুড়ার তৃণমুল থেকে নির্বাচিত প্রার্থী আলহাজ্ব গোলাম কিবরিয়া রাসেল বলেন,তৃণমুল আমাকে নির্বাচিত করলেও চুড়ান্তভাবে আমি বাদ পড়েছি,তবে নির্বাচন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে করবো কিনা তা শুক্রবার সিদ্ধান্ত নিবো। ৯নং ডৌবাড়ি ইউনিয়নের তৃণমুল নির্বাচিত প্রার্থী এম নিজাম উদ্দিন জানান, আমি শনিবারে বিস্তারিত জানাবো,তবে এলাকার সর্বস্তরের মানুষের চাপ আছে তাই আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচন করবো।
২রা নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমা, ৪ নভেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই বাচাই,১১ নভেম্বর প্রার্থীতা প্রত্যাহারের সর্বশেষ দিন এবং ২৮ নভেম্বর গোয়াইনঘাটের ৬টি ইউনিয়নের ভোটগ্রহণ অনুষ্টিত হবে