জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, পদ্মা ব্রিজের নিচ দিয়ে আসলাম। ওখানে আসার সাথে সাথে আমাদের ফেরিটা একটু স্লো করে দেয়। সেখানে বড় একটা সাইনবোর্ড আছে। ঘাটে ওঠার পরেই আশা করে থাকি পদ্মা ব্রিজের কাছে কখন যাব। এখন পর্যন্ত ওপরে ওঠা যায় না। অন্তত ৪০০-৫০০ শ্রমিক কাজ করছে উপরে। ওঠা যায় না।
গাড়ি উঠেছে উপরে আমরা নিচ থেকে তাকিয়ে দেখলাম। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখলাম এটা কি সম্ভব? আমাদের দেশের টাকায়। যারা একদিন বলেছিল যে পদ্মা ব্রিজের টাকা চুরি হচ্ছে বিশ্বব্যাংক বলছে দেবে না। কোথায় কে কার টাকা চুরি করছে ওদের এখন ডেকে এনে জিজ্ঞেস করা উচিত পদ্মা ব্রিজে উঠাইয়া।
ওপরে নিয়ে দাঁড় করিয়ে দেখানো উচিত যে কে টাকা চুরি করেছে, কোন জবাব দিতে হবে, না হলে এখান থেকে নিচে ফেলে দিতে হবে। ৩ কোটি মানুষের জন্য কি হচ্ছে। সবাই বলছে অবস্থা ভালো হবে। প্রত্যেক লোক আশা করছি পদ্মা ব্রিজ হলে জীবন মান উন্নত হবে।
রোববার (২৪ জানুয়ারি) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনিত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ এসব কথা বলেন।